ডেইলি গাজীপুর প্রতিবেদক: গাজীপুর কালিয়াকৈর এলাকা হতে র্যাব এবং পরিবেশ অধিদপ্তর এর যৌথ মোবাইল কোর্ট অভিযান পরিচালনা করে অবৈধভাবে ০৬ টি ইটভাটা পরিচালনায় করায় ৩০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
আজকের এই আধুনিক বিশ্বে ইটের প্রয়োজনীয়তাকে অস্বীকার করা যায় না। কিন্তু নিয়ম না মেনে এই প্রয়োজনীয় বস্তু তৈরীতে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে পরিবেশ, মানুষের স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস, স্বাস্থ্য, উর্বর মাটি এবং অতি উপকারী বায়ু। ইট তৈরীতে পোড়ানো হচ্ছে শত শত একর জমির উর্বর অংশ। গাজীপুরে অনুমোদন ছাড়াও রয়েছে অনেক ইট ভাটা যেখানে কাঠ এবং কয়লাকে জ্বালানী হিসেবে ব্যবহার করা হয়। বাংলাদেশে প্রচলিত ইটভাটা আইন থাকা সত্ত্বেও দেশে গতানুগতিক পদ্ধতিতে ইট তৈরী করছে ইটভাটার মালিকেরা। আর এই সব ইট ভাটার জ্বালানী হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে কাঠ যা প্রতি বছর বাংলাদেশের ইট ভাটার ২৫% জ্বালানী সরবরাহ করে থাকে। এই প্রাকৃতিক কাঠ পোড়ানোর ফলে একদিকে যেমন নষ্ট হচ্ছে বনজ সম্পদ, অন্যদিকে নষ্ট হচ্ছে ওইসব বনে বসবাসকারী জীবজন্তুর ভারসাম্য। অতিরিক্ত কয়লা পোড়ানোর ফলে নির্গত হচ্ছে ধূলিকনা, পার্টিকুলেট কার্বন, কার্বন মনোক্সাইড, সালফারের এবং নাইট্রোজেনের অক্সাইডসমূহ যা চোখ, ফুসফুস ও শ্বাসনালীতে মারাত্মক প্রভাব ফেলে।
এরই ধারাবাহিকতায়ঃ ইং ১১/১২/২০১৯ ইং তারিখ সকাল অনুমান ১০.০০ ঘটিকা হতে বিকাল ১৮০০.০০ ঘটিকা পর্যন্ত পরিবেশ অধিদপ্তর, সদর দপ্তরের মনিটরিং এন্ড এনফোর্সমেন্ট শাখার উদ্যোগে অত্র কোম্পানীর কোম্পানী কমান্ডার লেঃ কমান্ডার আব্দুল্লাহ আল-মামুন, (জি), বিএন এর নেতৃত্বে সঙ্গীয় ফোর্সসহ বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মোঃ কাজী তামজীদ আহম্মেদ ও পরিবেশ অধিদপ্তর, গাজীপুর এর উপ-পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ আঃ সালাম সরকার এর উপস্থিতিতে গাজীপুরের কালিয়াকৈর থানাধীন দাড়িয়াপুর এলাকায় অবস্থিত বিভিন্ন ইটভাটায় অভিযান পরিচালনা করেন। উক্ত মোবাইল কোর্ট ২০১৩ সালের বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন এর সেকশন ৬ ধারা মোতাবেক ১। কে.বি.এম ব্রিকস কে, মোবাইল কোর্ট মামলা নং-২৭০/১৯ এর মাধ্যমে ০৫ লাখ টাকা, ২। আর.আর.বি ব্রিকস কে, মোবাইল কোর্ট মামলা নং-২৭১/১৯ এর মাধ্যমে ০৫ লাখ টাকা, ৩। কে.ইউ.বি ব্রিকস কে, মোবাইল কোর্ট মামলা নং-২৭২/১৯ এর মাধ্যমে ০৫ লাখ টাকা, ৪। এস.ইউ.এন.বি ব্রিকস কে, মোবাইল কোর্ট মামলা নং-২৭৩/১৯ এর মাধ্যমে ০৫ লাখ টাকা, ৫। স্টার ব্রিকস কে, মোবাইল কোর্ট মামলা নং-২৭৪/১৯ এর মাধ্যমে ০৫ লাখ টাকা, ৬। কে.এম.বি ব্রিকস কে, মোবাইল কোর্ট মামলা নং-২৭৫/১৯ এর মাধ্যমে ০৫ লাখ টাকা করে সর্বমোট ৩০ লাখ টাকা জরিমানা ধার্য্য করা হয় এবং ০৬ টি ইটভাটা ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেওয়া হয়।
ইটভাটা মালিকদেকে জিজ্ঞাসাবাদে জানায় যে, তারা দীর্ঘদিন যাবৎ গাজীপুর জেলার কোনাবাড়ী থানাধীন রাজাবাড়ী এলাকায় অবৈধ ভাবে ইটের ভাটা দিয়ে সু-কৌশলে বাংলাদেশ সরকার এবং সুপ্রীম কোর্টের নির্দেশ অমান্য করে ইট তৈরী করে পরিবেশকে দূষিত করে কোটি কোটি টাকা আয় করে আসিতেছিল। উক্ত অভিযান শেষে ইট ভাটার মালিকদেরকে বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মোঃ চৌধুরী মোস্তাফিজুর রহমান ২০১৩ সালের বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন এর সেকশন ৬ ধারা মোতাবেক সর্বমোট ৩০ লক্ষ টাকা জরিমানা ধার্য্য করে এবং ০৬ টি ইটভাটা ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেওয়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায়ঃ ইং ১১/১২/২০১৯ ইং তারিখ সকাল অনুমান ১০.০০ ঘটিকা হতে বিকাল ১৮০০.০০ ঘটিকা পর্যন্ত পরিবেশ অধিদপ্তর, সদর দপ্তরের মনিটরিং এন্ড এনফোর্সমেন্ট শাখার উদ্যোগে অত্র কোম্পানীর কোম্পানী কমান্ডার লেঃ কমান্ডার আব্দুল্লাহ আল-মামুন, (জি), বিএন এর নেতৃত্বে সঙ্গীয় ফোর্সসহ বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মোঃ কাজী তামজীদ আহম্মেদ ও পরিবেশ অধিদপ্তর, গাজীপুর এর উপ-পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ আঃ সালাম সরকার এর উপস্থিতিতে গাজীপুরের কালিয়াকৈর থানাধীন দাড়িয়াপুর এলাকায় অবস্থিত বিভিন্ন ইটভাটায় অভিযান পরিচালনা করেন। উক্ত মোবাইল কোর্ট ২০১৩ সালের বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন এর সেকশন ৬ ধারা মোতাবেক ১। কে.বি.এম ব্রিকস কে, মোবাইল কোর্ট মামলা নং-২৭০/১৯ এর মাধ্যমে ০৫ লাখ টাকা, ২। আর.আর.বি ব্রিকস কে, মোবাইল কোর্ট মামলা নং-২৭১/১৯ এর মাধ্যমে ০৫ লাখ টাকা, ৩। কে.ইউ.বি ব্রিকস কে, মোবাইল কোর্ট মামলা নং-২৭২/১৯ এর মাধ্যমে ০৫ লাখ টাকা, ৪। এস.ইউ.এন.বি ব্রিকস কে, মোবাইল কোর্ট মামলা নং-২৭৩/১৯ এর মাধ্যমে ০৫ লাখ টাকা, ৫। স্টার ব্রিকস কে, মোবাইল কোর্ট মামলা নং-২৭৪/১৯ এর মাধ্যমে ০৫ লাখ টাকা, ৬। কে.এম.বি ব্রিকস কে, মোবাইল কোর্ট মামলা নং-২৭৫/১৯ এর মাধ্যমে ০৫ লাখ টাকা করে সর্বমোট ৩০ লাখ টাকা জরিমানা ধার্য্য করা হয় এবং ০৬ টি ইটভাটা ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেওয়া হয়।
ইটভাটা মালিকদেকে জিজ্ঞাসাবাদে জানায় যে, তারা দীর্ঘদিন যাবৎ গাজীপুর জেলার কোনাবাড়ী থানাধীন রাজাবাড়ী এলাকায় অবৈধ ভাবে ইটের ভাটা দিয়ে সু-কৌশলে বাংলাদেশ সরকার এবং সুপ্রীম কোর্টের নির্দেশ অমান্য করে ইট তৈরী করে পরিবেশকে দূষিত করে কোটি কোটি টাকা আয় করে আসিতেছিল। উক্ত অভিযান শেষে ইট ভাটার মালিকদেরকে বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মোঃ চৌধুরী মোস্তাফিজুর রহমান ২০১৩ সালের বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন এর সেকশন ৬ ধারা মোতাবেক সর্বমোট ৩০ লক্ষ টাকা জরিমানা ধার্য্য করে এবং ০৬ টি ইটভাটা ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেওয়া হয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস